দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ভোটের দিন তারিখ ঘোষণা করে তফসিল ঘোষণার আগে বাকি কেবল আর একটি আনুষ্ঠানিকতা, সেটি হলো নির্বাচন কমিশনের সভা আহ্বান।
নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে প্রধান দুই রাজনৈতিক শক্তির মধ্যে বিরোধ সত্ত্বেও নির্বাচন কমিশন চাইছে একটি ‘উৎসবমুখর’ নির্বাচন যা হয়ে থাকবে উদাহরণ।
তবে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে বিরোধী পক্ষের টানা অবরোধের কারণে অংশগ্রহণমূল নির্বাচন এখন পর্যন্ত অনিশ্চিত। তফসিল ঘোষণার আগে আগে কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোকে যে আলোচনা করেছে, সেখানে নিবন্ধিত ৪৪টি দলের মধ্যে ১৮টিকেই পায়নি তারা।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির দশম সংসদ নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত ও তার শরিক দলগুলোর পাশাপাশি ধর্মভিত্তিক ও বামপন্থী আরও কিছু দল অংশ নেয়নি।
বিএনপি তার জোট ভেঙে দিলেও সাবেক শরিকরাও তাদের মতোই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলনে। বিএনপির সেই যুগপৎ আন্দোলনে নেই সিপিবিসহ বামপন্থী কয়েকটি দল। তবে ভোটে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত আছে তাদেরও। ধর্মভিত্তিক দল ইসলামী আন্দোলনও জানিয়েছে তারা বর্তমান সরকারের অধীনে ভোটে যাবে না।