শ্রমিক বিক্ষোভ নিয়ন্ত্রণে প্রস্তুত বিজিবি, র‍্যাব ও শিল্প পুলিশ

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ০৩ নভেম্বর ২০২৩, ০৯:২০

দেশের শিল্প অধ্যুষিত এলাকাগুলোয় শ্রম অসন্তোষ অব্যাহত ছিল গতকালও। কাঙ্ক্ষিত মজুরির দাবিতে পথে নেমেছেন মিরপুর, গাজীপুর ও আশুলিয়া এলাকার শ্রমিকরা। পোশাক শ্রমিকদের নিম্নতম মজুরি বোর্ড গঠন হলেও এখনো এ নিয়ে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। দুই পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য পর্যায়ের মজুরি প্রস্তাব ও সমঝোতার আগ পর্যন্ত শ্রম অসন্তোষ প্রশমনের সম্ভাবনাও এখন কম। সার্বিক দিক বিবেচনায় অনাকাঙ্ক্ষিত যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবেলা ও বিক্ষোভ নিয়ন্ত্রণে পর্যাপ্তসংখ্যক র‍্যাব, বিজিবি ও শিল্প পুলিশ মোতায়েনের প্রস্তুতিও সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। 


গার্মেন্ট খাতের শ্রমিকদের মজুরি নির্ধারণে গঠিত বোর্ডের চতুর্থ সভা অনুষ্ঠিত হয় গত ২২ অক্টোবর। ওই সভায় ন্যূনতম মজুরি পুনর্নির্ধারণে শ্রমিক পক্ষের প্রস্তাব ছিল ২০ হাজার ৩৯৩ টাকার। মালিক পক্ষের প্রস্তাব ছিল ১০ হাজার ৪০০ টাকার। ওই দিনই বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন শিল্প অধ্যুষিত এলাকার শ্রমিকরা। অসন্তোষেরও শুরু তখনই। এরপর গত ১২ দিন ধরে শ্রমিক অসন্তোষ অব্যাহত রয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় অসন্তোষ দৃশ্যমান হয় ৩১ অক্টোবর, যা গতকালও অব্যাহত ছিল। এখন পর্যন্ত এ শ্রম অসন্তোষে দুজন শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে।


শিল্প পুলিশ সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২২ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত অসন্তোষের ঘটনা ঘটেছিল ৬৯টি কারখানায়। কারখানাগুলো ছিল গাজীপুর ও আশুলিয়া এলাকার। এরপর ৩১ অক্টোবর ঢাকার মিরপুরে শ্রমিক অসন্তোষের তীব্রতা দৃশ্যমান হয়। এখন পর্যন্ত বিক্ষোভগুলোও মূলত এ তিন এলাকাকেন্দ্রিক। গতকাল রাতে সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী গাজীপুরে ১৭০ থেকে ২০০ কারখানা বন্ধ হয়েছে। আশুলিয়ায় বন্ধ কারখানার সংখ্যা ২৭০টির মতো।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us