ক্যাসিনোকাণ্ডে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় চার বছর আগের অভিযানে শুরু হয়েছিল তোলপাড়। এতে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় ক্যাসিনো কারবার। তবে ক্যাসিনোর জায়গা দখল করেছে অনলাইন জুয়ার অ্যাপ। একের পর এক অ্যাপ বা ওয়েবসাইট খুলে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন চক্র। ঘরে বসেই ডিজিটাল মাধ্যমে অনলাইন জুয়া খেলছে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। এতে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার হচ্ছে।
২০১৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের শুরুতেই গ্রেপ্তার করা হয় তৎকালীন যুবলীগ নেতা খালিদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে। ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় ৪৯টি অভিযান চালায় পুলিশ ও র্যাব। ক্যাসিনোকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে মোট ৫৭টি মামলা হয়। এর মধ্যে ৫১টির অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে। মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট, খালেদ ও সেলিম প্রধানের বিরুদ্ধে ছয়টি মামলার তদন্ত এখনও চলছে। এদিকে ক্যাসিনো কারবারে সংশ্লিষ্ট অনেকেই জামিনে মুক্ত হয়ে রাজনীতিতে ফেরার উপায় খুঁজছেন।