যুবলীগের খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তার এবং চারটি ক্যাসিনো সিলগালা করে ঠিক দুই বছর আগে আলোচিত অভিযান পর্বের সূচনা করেছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। অভিযানের শুরুতে এই ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি–টেন্ডারবাজি, প্রতারণার অভিযোগ করেন তাঁরা। চাঁদার টাকা কারা কারা পেল, কে কে প্রতারণার শিকার হলেন, অভিযুক্তদের পৃষ্ঠপোষক কে—এই তিন প্রশ্নের উত্তর আর পাওয়া যায়নি। মোটাদাগে মামলা হয়েছে অস্ত্র ও মাদক রাখার দায়ে।
২০১৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হওয়া ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে ঢাকা মহানগর (দক্ষিণ) যুবলীগের সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী (সম্রাট)সহ ১৪ জন গ্রেপ্তার হন। তাঁদের বিরুদ্ধে র্যাব, পুলিশ ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলার সংখ্যা ৫৫।