শুক্রবার (৫ আগস্ট) রাত সাড়ে ১০টার পর পরই তেলের দাম বাড়ার ঘোষণা দেয় সরকার। খবর ছড়িয়ে পড়ায় পাম্পগুলোতে তেল নিতে হুমড়ি খেয়ে পড়েন ব্যক্তিগত গাড়ি ও মোটরসাইকেল চালকরা। ওই রাতে গাড়ির চাপ দেখে অকটেন বিক্রি বন্ধ করে দেওয়ার খবর আসে চারদিক থেকে। মহাখালীর এস আর এন্টারপ্রাইজ তেলের পাম্প তার মধ্যে একটি।
শনিবার (৬ আগস্ট) দুপুরে সরেজমিনে এক কর্মীকে তেল বিক্রি করতে দেখায় জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ‘রাতে বন্ধ না করলে এখন তেল দিতে পারতাম না।’
এস আর এন্টারপ্রাইজে গিয়ে দেখা গেছে, গাড়িতে তেল দিচ্ছেন এক কর্মী। জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘রাতে হুড়োহুড়িতে ১১টার দিকে পাম্প বন্ধ করে দিয়েছিলাম। বন্ধ রেখেছিলেন কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, অনেক চাপ ছিল। ঝামেলাও হয়। এজন্য বন্ধ করেছিলাম।’
অন্যান্য অনেক পাম্পই তো দিয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তেল আসা বন্ধ। গতকাল রাতে গাড়ির যে চাপ ছিল তেল দিলে আজ কী হতো। হতকাল বন্ধ রাখায় আজ তেল দিতে পারছি।