২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট একটি ব্যতিক্রমধর্মী সময়ে দেওয়া হলো, যখন আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির একটি চাপ আছে। পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ বাজারে মানুষের ক্রয়ক্ষমতার ওপরে এর একটা প্রভাব আছে। আবার আমাদের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য বিনিয়োগকে চাঙ্গা করার একটা তাগিদ এর মধ্যে আছে। মূল্যস্ফীতির একটা বড় চাপ আছে।
তবে প্রস্তাবিত বাজেটে প্রয়োজন অনুযায়ী মূল্যস্ফীতি কমানোর পদক্ষেপ পর্যাপ্ত পরিমাণে নেওয়া হয়নি। যে ধরনের শুল্ক কমানোর পদক্ষেপ নেওয়া দরকার ছিল, তা হয়নি। তবে খেয়াল রাখতে হবে, মূল্যস্ফীতি মোকাবেলা করার বড় পদক্ষেপ হলো আয়বর্ধক কর্মসৃজন পরিবেশ। এই আয়বর্ধক কর্মসৃজন নির্ভর করবে বাজেট কিভাবে বাস্তবায়িত হচ্ছে, তার ওপর।