রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি: ক্ষতিপূরণ মামলার শুনানি চলতি বছরেই

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ২৪ এপ্রিল ২০২২, ১২:১১

২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল বহুল আলোচিত সাভারের রানা প্লাজা ধসের পর ক্ষতিপূরণ চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। সেসব রিটের শুনানি নিয়ে রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট। এরপর থেকে রুল শুনানিতেই আটকে আছে ক্ষতিপূরণ মামলার ভবিষ্যৎ। তবে চলতি বছরেই মামলার রুল শুনানির চূড়ান্ত উদ্যোগের কথা জানালেন মামলাসংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা।


মামলার বিবরণী থেকে দেখা গেছে, রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় ১ হাজার ১৩৬ জন নিহত এবং আহত হয়েছিল কয়েক হাজার মানুষ। মালিকের জোরাজুরির কারণে প্রাণ হারানো এবং ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দিতে এগিয়ে আসে কয়েকটি মানবাধিকার সংগঠন। তাদের পরিবারের জন্য ক্ষতিপূরণের তারতম্য ঠিক করতে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক), বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্টসহ (ব্লাস্ট) বেশ কয়েকটি মানবাধিকার সংগঠন হাইকোর্টে মোট চারটি রিট দায়ের করেন।


প্রাথমিকভাবে সেসব রিটের একত্রে শুনানিও হয়। শুনানি নিয়ে বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার ও বিচারপতি আবদুর রবের সমন্বয়ে গঠিত তৎকালীন হাইকোর্ট বেঞ্চ ক্ষতিপূরণের বিষয়ে রুল জারি করেন। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতির মাত্রা এবং ক্ষতিপূরণের হার নির্ধারণ করতে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনেরও নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।


হাইকোর্টের সে স্বতঃপ্রণোদিত রুল এবং অন্তর্বর্তীকালীন আদেশের ফলে সেনাবাহিনীর নবম পদাতিক ডিভিশনের জিওসিকে প্রধান করে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করা হয়। সে কমিটির অধীনে আরও দুটি উপকমিটি করা হয়। ওই কমিটি রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় নিহত, নিখোঁজ শ্রমিকের পরিবার এবং স্থায়ীভাবে পঙ্গু হওয়া শ্রমিকদের জন্য ১৪ লাখ ৫১ হাজার ৩০০ টাকা করে ক্ষতিপূরণ নির্ধারণ করে।


পাশাপাশি ওই ঘটনায় আহত শ্রমিকদের প্রত্যেককে দেড় লাখ টাকা থেকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ নির্ধারণ করেন। এরপর বহু বছর অতিবাহিত হতে চললেও আদালতের মাধ্যমে ক্ষতিপূরণ পাওয়া সম্ভব হয়নি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারবর্গের। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us