মাদকের মামলায় ফাঁসিয়ে অর্থ আদায়ের একটি চক্র গড়ে তুলেছিলেন টেকনাফের ওসি প্রদীপ কুমার দাশ। তার চাহিদা অনুযায়ী টাকা না দিলে বন্দুকযুদ্ধের নামে হত্যা করা হত। পুলিশের পোশাক পরে এভাবে শতাধিক মানুষকে হত্যার কারিগর ছিলেন তিনি।
প্রদীপকে নিয়ে এই ভাষ্য খোদ আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর, যা বলা হয়েছে সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলার অভিযোগপত্রে। র্যাবের দেওয়া এই অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, অপরাধ কর্মের জন্য পুলিশ সদস্যদের নিয়ে নিজস্ব একটি ‘পেটোয়া ও সন্ত্রাসী বাহিনী’ গড়ে তুলেছিলেন ওসি প্রদীপ।
২০১৬ সালে কক্সবাজারের মহেশখালী থানার এবং তার দুই বছর পর টেকনাফ থানার ওসির দায়িত্বে থাকা প্রদীপের একের পর এক খুন চালিয়ে যাওয়ার তথ্যগুলো সিনহা হত্যাকাণ্ডের পরই প্রকাশ পায়।