আমানতের প্রবৃদ্ধি মাত্র ৮.৪% ব্যাংকের বাইরে নগদ অর্থের প্রবৃদ্ধি ২৩.৪%

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ২৭ আগস্ট ২০২৩, ১১:০৭

দেশে একজন ব্যক্তি নিজের জিম্মায় নগদে কত টাকা রাখতে পারবেন, সে বিষয়ে আইনে স্পষ্ট কোনো নির্দেশনা নেই। বৈধ আয়ের উৎস দেখাতে পারলে যেকোনো অংকের নোট নিজের কাছে সংরক্ষণ করা সম্ভব। তবে প্রতিবেশী দেশ ভারতে সর্বোচ্চ ২০ লাখ রুপি নগদে রাখা যায়। এর চেয়ে বেশি অংকের অর্থ হলে সেটি রাখার কারণ ব্যাখ্যা করতে হয়। 


দেশে প্রচলিত মানি লন্ডারিং আইন অনুযায়ী, ২৭ ধরনের অপরাধকে এ আইনের অধীনে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়। এ আইনের সংজ্ঞা অনুযায়ী, অর্থ বা সম্পত্তি পাচারের অর্থ হচ্ছে দেশের বিদ্যমান আইন লঙ্ঘন করে দেশের বাইরে অর্থ বা সম্পদ পাঠানো কিংবা রক্ষণ করা। দেশের বাইরে এমন অর্থ বা সম্পত্তি, যাতে বাংলাদেশের স্বার্থ রয়েছে, কিন্তু তা আনা হয়নি, তাও মানি লন্ডারিং। আবার বিদেশ থেকে প্রকৃত পাওনা দেশে না আনা কিংবা বিদেশে প্রকৃত দেনার অতিরিক্ত টাকা পরিশোধ করা এ আইনে অপরাধ বলে বিবেচিত হয়। মানি লন্ডারিং আইনের অধীনে উল্লেখযোগ্য অপরাধের মধ্যে রয়েছে দুর্নীতি ও ঘুসের মাধ্যমে সম্পদ অর্জন, মুদ্রা জাল করা, দলিল-দস্তাবেজ জাল করা, চাঁদাবাজি, প্রতারণা, জালিয়াতি, অবৈধ অস্ত্রের ব্যবসা, অবৈধ মাদক ও নেশাজাতীয় দ্রব্যের ব্যবসা, চোরাই ও অন্যান্য দ্রব্যের অবৈধ ব্যবসা, অপহরণ, অবৈধভাবে আটক রাখা, খুন ও মারাত্মক শারীরিক ক্ষতি, নারী ও শিশু পাচার, চোরাকারবারি, দেশী-বিদেশী মুদ্রা পাচার, চুরি,–ডাকাতি,–দস্যুতা,–জলদস্যুতা বা বিমানে দস্যুতার মতো অপরাধ। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us