‘নদীর যা ভাঙন শুরু হইছে, গ্রামটা এবার টিকপার নয়’

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৬ আগস্ট ২০২৩, ১৫:৩১

আট বছরের ব্যবধানে ঈমান আলীকে (৬৩) পাঁচবার তিস্তা নদীর ভাঙনের কারণে বসতভিটা সরিয়ে নিতে হয়েছে। এই কয়েক বছরে তাঁর প্রায় সাত একর আবাদি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এখন তাঁর কোনো আবাদি জমি নেই। নতুন করে নদীর ভাঙন দেখা দেওয়ায় ঘরবাড়ি ভেঙে অন্যের জমিতে বসত গড়তে ছুটে যাচ্ছেন।


রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার টেপামধুপুর ইউনিয়নের চরগনাই এলাকার বাসিন্দা ঈমান আলী। শুধু তিনি নন, নদীভাঙনে এই এলাকার নিঃস্ব হয়ে যাওয়া এমন অনেকেই অন্য স্থানে ঠাঁই নিতে যাচ্ছেন। তাঁদের মধ্যে কারই নিজের জমি নেই, যেখানে তাঁরা নতুন করে বসতি গড়বেন। এরপরও টিনের ঘর রক্ষায় ছুটে চলেছেন পরিচিত এলাকাবাসীর কাছে।


রংপুরের কাউনিয়া উপজেলায় তিস্তা নদীর ভাঙন তীব্র হচ্ছে। নতুন নতুন এলাকা ভাঙছে। ভাঙছে বসতভিটা ও আবাদি জমি। উপজেলার টেপামধুপুর ইউনিয়নের চরগনাই এলাকায় শতাধিক পরিবার ভাঙনের মুখে পড়েছে। এরই মধ্যে অনেকের বসতভিটা ও আবাদি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে।


টেপামধুপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান রাশেদুল ইসলাম বলেন, ভাঙনের কারণে মানুষ নিঃস্ব হয়ে পড়ছেন। তবে ভাঙনকবলিত এলাকার প্রতিটি পরিবারকে ২০ কেজি করে চাল দেওয়া হয়েছে। নতুন করে ঘর নির্মাণের টাকা বরাদ্দ না থাকায় দেওয়া সম্ভব হয়নি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us