চীন কি পুতিনের যুদ্ধ বন্ধ করতে চায়?

www.kalbela.com সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ০৯ আগস্ট ২০২৩, ১৫:০৩

রাশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ বন্ধু এবং বাণিজ্য সহযোগী হিসেবে- চীনই পুতিনকে ইউক্রেনে ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের ব্যাপারে পুনর্বিবেচনা করাতে পারে। যদিও এখন পর্যন্ত, শি জিনপিং সে ক্ষমতা ব্যবহার করতে অস্বীকার করেছেন এবং বেশিরভাগ সময়েই তার উলটো কাজ করেছেন। এতে বেইজিংয়ের ভণ্ডামিই প্রকাশ পেয়েছে।


ফেব্রুয়ারিতে চীনা নীতিবিষয়ক ১২ খণ্ড বিশিষ্ট একটি বিবৃতি প্রকাশ হয়। সেখানে প্রথমেই যুদ্ধে মীমাংসার উদ্দেশ্যে জাতিসংঘের সনদকে সাধুবাদ জানিয়ে সব দেশের সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতা ‘কার্যকরভাবে বহাল রাখা প্রয়োজন’ বলা হয়। তবে ইউক্রেনে মস্কোর চাপিয়ে দেওয়া অযৌক্তিক যুদ্ধের নিন্দা করার পরিবর্তে দেশটির সঙ্গে ‘সীমাহীন’ বন্ধুত্বের ঘোষণা দেন শি জিনপিং। বলা বাহুল্য, রাশিয়াকে কূটনৈতিক, বাণিজ্যিক এবং সামরিক সমর্থন জুগিয়ে এর আগ্রাসন অব্যাহত রাখতে সাহায্য করে যাচ্ছেন তিনি।


মার্চে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে শি পুতিনের সঙ্গে করেন। ক্ষমতায় আসার পর এক দশকে তাদের কয়েক ডজন বৈঠক হয়েছে। এদিকে, ইউক্রেনে সামরিক আগ্রাসন শুরুর ১৪ মাস পর তিনি জেলেনস্কিকে ফোন করেছিলেন।


এটা লক্ষ্যণীয় বিষয়, চীনও জেলেনস্কির অনুরোধে ইউক্রেনে যুদ্ধ অবসানের তাগিদে আলোচনায় বসা ৪০-এর বেশি দেশের ভেতরে রয়েছে। রাশিয়াবিহীন এই আলোচনাটি সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় অনুষ্ঠিত হয়। অস্ত্র এবং জ্বালানির জন্য রাশিয়ার ওপর নির্ভরশীল নিরপেক্ষ বা কিছুটা মস্কোর দিকে ঝুঁকে থাকা দেশগুলোর শীর্ষ জাতীয় নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেছে ইউক্রেনের প্রতিনিধিরা। এ দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে- ব্রাজিল, ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইন্দোনেশিয়া, মিসর, মেক্সিকো ও তুরস্ক। দুইদিনব্যাপী বৈঠকে কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসেনি। ইউক্রেনীয় প্রতিনিধি এবং জেলেনস্কির শীর্ষ সহযোগী আন্দ্রে ইয়ারমাক চীনা প্রতিপক্ষের সঙ্গে মুখোমুখি বসতে পেরেছিলেন কি না তাও স্পষ্ট নয়। উপস্থিত অনেকে জানিয়েছেন চীন একটি ফলোআপ সেশনে বসার ব্যপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us