লোডশেডিং থামবে কবে

প্রথম আলো ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব প্রকাশিত: ২১ এপ্রিল ২০২৩, ১৩:০৫





সরকারের উদ্যোগের ফলে ২০২৩ সাল থেকে যে লোডশেডিং একেবারেই থাকবে না, তার ঘোষণা গত ছয়-সাত মাসে নেতা, মন্ত্রী এবং বিদ্যুৎ বিভাগ একাধিকবার দিয়েছে। পর্যায়ক্রমে উদ্ধৃতিগুলো তুলে ধরছি—‘সেপ্টেম্বর থেকে লোডশেডিং থাকবে না: পরিকল্পনামন্ত্রী’; ‘অক্টোবর থেকে লোডশেডিং থাকবে না: বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী’; ‘নভেম্বরের শেষের দিকে লোডশেডিং সমস্যার সমাধান হবে: হানিফ’; ‘ডিসেম্বর থেকে থাকবে না লোডশেডিং: পিডিবি চেয়ারম্যান’; লোডশেডিং থাকবে না সামনের গ্রীষ্ম থেকে: সংসদীয় কমিটিকে বিদ্যুৎ বিভাগ’; ‘সেচ মৌসুমে লোডশেডিং থাকবে না: বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী’।


বাস্তবতা হচ্ছে রেকর্ড উৎপাদনেও দেড় হাজার থেকে দুই হাজার মেগাওয়াট চাহিদার ঘাটতি থাকছে। ফলে লোডশেডিংয়ে নাকাল শহর এবং মূলত গ্রামাঞ্চলের মানুষ। দেশের ২৩টি জেলার অর্ধশতাধিক মানুষ দ্য ডেইলি স্টারকে জানিয়েছেন যে দিনে ১০ থেকে ১৯ বার পর্যন্ত বিদ্যুৎ চলে যায়। লেখকের বন্ধু তাঁর অভিজ্ঞতা শেয়ার করে ফেসবুকে লিখেছেন, ‘গ্রামের বাড়িতে আসলাম প্রায় ৩০ ঘণ্টা হয়েছে। এই ৩০ ঘণ্টায় অন্তত ৫০ বার বিদ্যুৎ যাওয়া-আসা করেছে। ইফতার এবং সাহ্‌রি—কোনো সময়েই বিদ্যুৎ পাইনি, টানা দুই ঘণ্টা বিদ্যুৎ ছিল এমনও কখনো পাইনি।’ ঘণ্টায় ঘণ্টায় লোডশেডিংয়ে শিল্পকারখানায় উৎপাদন ও রপ্তানি ব্যাহত হচ্ছে, অসহ্য গরমে নাভিশ্বাস উঠেছে জনজীবনে, সেচকাজে ব্যাঘাত ঘটছে, সীমাহীন কষ্টে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছে গ্রামের মানুষ। কিছু এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল এবং পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে হামলা-ভাঙচুর হয়েছে।ক





সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us