মধুচন্দ্রিমা কাটাবেন যেভাবে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১০:০২

তারিখ ঠিক হওয়ার পর থেকেই শুরু হয় প্রস্তুতি। তবে শেষ এক মাসের ধকল যেন আর নেওয়া যায় না। অনেক দিন ভালোবেসে বিয়ে করছেন, এমন অনেক দম্পতিকেও দেখেছি, বিয়ের আনুষ্ঠানিকতার চাপে একসময় কাহিল হয়ে পড়েন। উপভোগ তো দূরের কথা, কোনোমতে বিয়েটা শেষ করতে পারলেই যেন বাঁচেন। আর যাঁদের ‘অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ’, তাঁদের অবস্থাটা তাহলে বুঝুন।


শুরুটা কী খুব বেশি নেতিবাচক হয়ে গেল? বিয়ের আলোকসজ্জা, সাজগোজ আর হইহুল্লোড়ের পেছনে থাকে এক ক্লান্তিকর যাত্রা। আয়োজন ছোট হোক বা বড়, বর–কনের ওপর চাপ পড়েই। বিয়ের পর মধুচন্দ্রিমার আবির্ভাব তাই আশীর্বাদের মতো। চারপাশের জাঁকজমকের কারণে একসঙ্গে সময় কাটাতে পারেন না বর-কনে। বিয়ের পর কয়েকটা দিন পরস্পরের সঙ্গে একান্তে কাটানোটা তাই খুব জরুরি। ঘুরতে গেলে তো মন এমনিতেই ভালো হয়ে যায়। সুন্দর পরিবেশে এই সুযোগ করে দেয় মধুচন্দ্রিমা। আশপাশের চাপ থাকে না। সময়টা পুরোপুরি বিনিয়োগ করা যায় একে ওপরের উপর।  


বর্ণিল বিয়ের এই প্রতিবেদনের ছবি তোলার জন্য আমাদের সঙ্গে মালদ্বীপে গিয়েছিলেন অভিনয়শিল্পী দম্পতি মুমতাহিনা টয়া ও সৈয়দ শাওন। করোনার ঠিক আগমুহূর্তে ২০২০ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি বিয়ে করেন তারা। বিয়ের পর দুদিনের জন্য সিলেটে চলে গিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু টয়ার ভাষায়, ‌‘ওটাকে ছোট্ট হানিমুন বলতে পারেন। আমাদের সলিড হানিমুন এখনো হয়নি।’ অর্থাৎ মধুচন্দ্রিমা হিসেবে এখনো কোনো ভ্রমণে বের হয়ে পড়তে পারেননি। কেন যেতে পারেননি, সেটা মজা করতে করতে জানালেন টয়া, ‘একেকবার একেক জায়গায় যেতে ইচ্ছা করে, ফ্রান্স, লন্ডন, আমেরিকা। মালদ্বীপও তালিকায় ছিল। সেটা তো এই ছবি তোলার কারণে ঘোরা হয়েই গেল। চার বছর পরপর আমাদের বিয়ের তারিখটি আসবে। আমরা অবশ্য ফেব্রুয়ারির ২৮ তারিখ থেকে শুরু করে ১ মার্চ পর্যন্ত উদ্‌যাপন করি। এবার হয়তো আমরা দেশের বাইরে কোথাও যাব, সেটাকেই হানিমুন ট্রিপ বলব।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us