You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিবর্তন বাদ!

স্কুলের পাঠ্যসূচি থেকে বিবর্তনবাদ বাদ দেওয়ায় সামাজিক মাধ্যম উত্তাল। বিবর্তনবাদ- বিরোধীরা যেমন উল্লাসে ফেটে পড়েছে, বিবর্তনবাদের পক্ষের লোকজন তেমনি ফেটে পড়েছে ক্ষোভে। এই আনন্দ ও বেদনাকে উপেক্ষা করে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশ। কারণ, শিক্ষাব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হলে তার মাশুল দিতে হয় দেশকেই।

বিবর্তনবাদের যাঁরা বিরোধিতা করেন, তাঁদের যুক্তি, কস্মিন কালেও তো কেউ কোনো বানর থেকে মানুষ হতে দেখেনি, তাহলে এটা সত্য হয় কী করে? কিন্তু তাঁরা প্রশ্ন করেন না ঈশ্বর যে প্রথম মানব তৈরি করেছেন, সেটাও কেউই দেখেনি। তাঁরা যদি সাক্ষ্য-প্রমাণবিহীন অনেক ঘটনা বিশ্বাস করতে পারেন, তাহলে বিবর্তন তত্ত্বে এত আপত্তি কেন? এটাও তো একটা সম্ভাবনা মাত্র। তা ছাড়া বিবর্তনবাদ বানর থেকে মানুষের উৎপত্তির কথা বলে না, সে বলে এককোষী প্রাণী থেকে বিবর্তনের বা পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে অন্যান্য প্রাণী তথা মানুষের উৎপত্তির কথা। আমরা নিজেরাই অনবরত পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। দুই প্রজন্মের আগের শিশু আর আজকের শিশু এক নয়। এক নয় সমাজ, সামাজিক বন্ধন। আমরা যদি সামাজিক, রাজনৈতিক, নৈতিক—এসব ক্ষেত্রে পরিবর্তন মেনে নিতে পারি, তাহলে জীববিজ্ঞানের ক্ষেত্রে সমস্যা কেন?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন