You have reached your daily news limit

Please log in to continue


যুক্তরাষ্ট্রের বৈশ্বিক জোটকে ঢেলে সাজাচ্ছে ইউক্রেন যুদ্ধ

কখনো কখনো বলা হয়, আমেরিকার মিত্র আছে আর চীন ও রাশিয়ার আছে কেবল গ্রাহক। অধিকাংশ দেশই দুটি শিবিরের মধ্যে অস্বস্তিকরভাবে ঘোরাফেরা করে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জোট ও অংশীদারদের অপ্রতিদ্বন্দ্বী নেটওয়ার্ক, বড় প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান প্রতিযোগিতায় আমেরিকার ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত সম্পদ।’ এটি বাইডেনের পূর্বসূরি, ডোনাল্ড ট্রাম্পের থেকে একটি বড় পরিবর্তন, যিনি বেশিরভাগ মিত্রকে সুবিধাবাদী হিসাবে বিবেচনা করতেন।

ইউরোপের কথাই ধরা যাক, ইউরোপীয় মিত্ররা রাশিয়ার আগ্রাসন ঠেকাতে ইউক্রেনে সাহায্য পাঠাতে আমেরিকার সঙ্গে যোগ দিয়েছে। ফিনল্যান্ড ও সুইডেনও ন্যাটোতে যোগ দিতে ছোটাছুটি করছে।

এশিয়ায় চীনের আধিপত্য কমাতে আমেরিকার প্রচেষ্টা তার আনুষ্ঠানিক জোট ও উদীয়মান অংশীদারদের নেটওয়ার্কের ওপর অনেক বেশি নির্ভর করছে। ২০২৩ সালে আমেরিকা পূর্ব ও পশ্চিমে তার মিত্রদের মধ্যে প্রতীকী অর্থে ‘সংযোগ টিস্যু’ (টিস্যু যা শরীরের অন্যান্য টিস্যু ও অঙ্গকে সমর্থন করে, রক্ষা করে এবং গঠন করে) আরও শক্তিশালী করতে চায়। একদিকে, জো বাইডেন বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে এই সংযোগকে গণতন্ত্র ও স্বৈরাচারের মধ্যে প্রতিযোগিতার অংশ হিসাবে দেখেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন