কূটনীতিকেরা কি সত্যিই বাড়াবাড়ি করছেন

প্রথম আলো কামাল আহমেদ প্রকাশিত: ২৪ নভেম্বর ২০২২, ১৫:৪৪

১৪ নভেম্বর জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) এক আলোচনায় বলেছেন, সরকার অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করবে বলে তাঁদের জানিয়েছে। তাই আগামী নির্বাচনে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো অংশ নেবে বলে তাঁর আশা।


ইতো নাওকি এটুকু বলে থেমে গেলে ক্ষমতাসীন দলের নেতারা যে খুশি হতেন এবং বিরোধী দল বিএনপিকে জাপানি রাষ্ট্রদূতের আহ্বানে ইতিবাচক সাড়া দেওয়ার আহ্বান জানাতেন, তা নিশ্চিতভাবে বলা যায়। সাম্প্রতিক ইতিহাস সে রকমটাই সাক্ষ্য দেয়।


চলতি বছরের ৬ এপ্রিল ওয়াশিংটনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে তাঁর আনুষ্ঠানিক বৈঠকে বিএনপিকে নির্বাচনমুখী করতে সহায়তা করার অনুরোধ জানিয়ে এসেছিলেন।


তারও অনেক আগে ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জেনারেল এরশাদকে নির্বাচনে অংশ নেওয়াতে ভারতের তৎকালীন পররাষ্ট্রসচিব সুজাতা সিংকে তদবির করার ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন তাঁর পূর্বসূরিদেরই একজন। তিনি বা তাঁর ডেপুটি কিংবা মন্ত্রণালয়ের অন্য কোনো কর্মকর্তা বিদেশি কূটনীতিকদের ভিয়েনা কনভেনশনের কথা স্মরণ করিয়ে দেওয়ার আগে যদি নিজেদের স্মৃতি ঝালিয়ে নেন, তাহলে তাতে সবারই মঙ্গল।


জাপানি রাষ্ট্রদূত ওই অনুষ্ঠানেই ২০১৮ সালের নির্বাচন সম্পর্কে এক প্রশ্নের মুখে পড়েন। তখন উত্তর হিসেবে তিনি যা বলেছেন, সেটা সরকারের পছন্দ হয়নি। তিনি বলেন, ‘আমি শুনেছি, (গত নির্বাচনে) পুলিশের কর্মকর্তারা আগের রাতে ব্যালট বাক্স ভর্তি করেছেন। আমি অন্য কোনো দেশে এমন দৃষ্টান্তের কথা শুনিনি। আমি আশা করব, এবার তেমন সুযোগ থাকবে না বা এমন ঘটনা ঘটবে না।’ ইতো নাওকি বলেন, কাজেই এখানে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়া দরকার। এটাই তাঁর দৃঢ় প্রত্যাশা। কথাটা সরকারের যেমন পছন্দ হয়নি, তেমনি আঁতে লেগেছে নির্বাচন কমিশন ও পুলিশেরও।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us