চোটটা আসলে কোথায়, ম্যাচের মধ্যে স্পষ্ট বোঝা যায়নি। দ্বিতীয় সেটের সময়ই বোঝা যাচ্ছিল, সহজাত শক্তিতে সার্ভিস করতে পারছেন না। তখন মনে হয়েছিল, সম্ভবত তলপেটের পুরোনো চোট, যা নিয়ে নাদাল তেমন একটা কথা বলতে চান না।
দৌড়ানোর সময়ও তাঁর অস্বস্তিটা টের পাওয়া যাচ্ছিল। তাহলে বোধ হয় বাঁ পায়ের সেই চোট! রাফায়েল নাদালের ক্যারিয়ারে আর যা–ই হোক, এমন সব চোটের অভাব নেই ঠিক তাঁর জেতা শিরোপাসংখ্যার মতোই।
সেন্টার কোর্টে ছেলে যখন চোট নিয়ে্ও লড়াই করছিলেন, খেলোয়াড়দের বক্সে তখন দুশ্চিন্তাগ্রস্ত বাবা ও বোন। সেবাস্তিয়ান নাদাল হাত উঁচিয়ে তাঁর ছেলেকে ম্যাচটা ছেড়ে দিয়ে আসার অনুরোধ করছিলেন। মানে, এই চোট নিয়ে লড়তে হবে না, ম্যাচটা থেকে অবসর নাও!