রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে বসে ২০১৮ সালের ১ এপ্রিল ব্যাংকার ও ব্যবসায়ীদের এক সভায় সিদ্ধান্ত হয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি সুদহার কমানোর। ওই সভার পর ব্যাংকগুলোর বিধিবদ্ধ নগদ জমার হার (সিআরআর) ১ শতাংশ কমে যায়।
সাধারণত নানা আলাপ-আলোচনা ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে এই নীতি সুদহার পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। অথচ বাংলাদেশে এই সুদহার কমানোর ঘটনা ঘটে হোটেলে বসে তাৎক্ষণিক এক আলোচনায়।
আর ২০১৯ সালের মে মাসে খেলাপি ঋণের মাত্র ২ শতাংশ অর্থ জমা দিয়েই ঋণ নিয়মিত করার সুযোগ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ছাড়া ২০২০ সালের এপ্রিলে ঋণের সুদহার সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ বেঁধে দেওয়া হয়।