এ বাজেট তালাকবান্ধব নয়

দেশ রূপান্তর আন্দালিব রাশদী প্রকাশিত: ১৫ জুন ২০২২, ১৬:২০

‘এসএমএস যুগের আগে’ নামের একটি উপন্যাস খানিকটা আনস্মার্ট স্বামীর মুখে বারবার ‘তালাক’ শব্দটি শুনে শহুরে ব্যাকগ্রাউন্ডের স্ত্রী ভীষণ ক্ষুব্ধ হন এবং চিৎকার করে ধমকের স্বরে স্বামীকে বলেন, তালাক শুনতে কি বিচ্ছিরি লাগে, ডিভোর্স বলতে পারো না? সেই থেকে আমিও কষ্টার্জিত স্মার্টনেস ধরে রাখার জন্য তালাক শব্দটা মুখে এসে গেলেও থুক্কু বলে ডিভোর্স ডিভোর্স বলতে থাকি।


উপন্যাসটির স্বামী-স্ত্রী দুজনই দুজনের কাছ থেকে মুক্তি চান, তালাকে দুজনেরই সম্মতি রয়েছে, কিন্তু বিভিন্ন অনিবার্য কারণে তাদের আকাক্সক্ষার মুক্তির দিনটি এসেও ফিরে যায়, পিছিয়ে যায় তালাক। স্ত্রী ভাবেন স্বামী কেবল অজুহাত খুঁজছে কেমন করে ডিভোর্সটা পিছিয়ে দেওয়া যায়। স্বামীও তাই ভাবেন শ্বশুরের মৃত্যু ও শ্যালিকার বিয়ের কারণে তালাকটা পিছিয়ে গেছে, নিশ্চয়ই তার স্ত্রী তালাক পেছানোর ধান্দায় আছেন। আরও কোনো অজুহাত খুঁজছেন। কাহিনীটা এখানে শেষ হলেই ভালো হতো, কিন্তু দেখা গেল ঝগড়া-ফ্যাসাদের মধ্যেও, এমনকি সোশ্যাল ডিস্টেন্স বজায় রাখার সরকারি হুকুমের পরও দুজন এতটাই কাছাকাছি এসে যান যে স্ত্রী সন্তানসম্ভবা হয়ে পড়েন। ফলে দুজনের সম্মতিতেই তালাক কিংবা ডিভোর্সটা অনির্দিষ্টকালের জন্য পিছিয়ে যায়। পরস্পরের প্রতি ভীষণ ক্ষুব্ধ হয়ে যারা স্বামী কিংবা স্ত্রী কিংবা উভয়ই কেবল তালাকের সিদ্ধান্তই নেননি দু-একবার তালাক তালাক ডিভোর্স ডিভোর্স উচ্চারণ করে ফেলেছেন কিন্তু ব্যাপারটা এখনই ঘটাতে চাচ্ছেন না তাদের হাতে সরকার একটি আকর্ষণীয় অজুহাত তুলে দিয়েছে। এবারের এই


তৃতীয় হাতটি (ডান হাত, বাম হাত এবং অজুহাত) অত্যন্ত বস্তুনিষ্ঠ এবং যুক্তিগ্রাহ্য। পাছে তালাক শব্দটি স্মার্টনেস হরণ করে নেয় সেজন্য বাজেট-পরবর্তী বিশ্লেষণের জন্য ইংরেজি সংবাদমাধ্যমের আশ্রয় নিয়েছি। আমি যা পাঠ করেছি তার সারাংশ মোটামুটি এ রকম :

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us