বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটের কারণে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির চাপ রয়েছে। সে দৃষ্টিকোণ থেকে এই বাজেট সংগতিপূর্ণ। প্রস্তাবিত বাজেটে সরকার বিদ্যুতে ভর্তুকি দিয়েছে। ভর্তুকির ফলে উৎপাদনজনিত ব্যয় বাড়বে না, যা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করবে।
এ ছাড়া সামাজিক সুরক্ষা খাতে বরাদ্দের আওতা বাড়ানোসহ আরো কিছু উদ্যোগ আছে, যা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখবে। সরকার যে বিষয়টির জন্য সাধুবাদ পেতে পারে, তা হলো করপোরেট কর কমানো। পাশাপাশি গার্মেন্ট ও নন-গার্মেন্ট পণ্যের কাঁচামাল আমদানির ক্ষেত্রে ১২ শতাংশ কর আরোপ করেছে, যা বিনিয়োগকে উৎসাহিত করবে। এটি হবে সরকারের চমকপ্রদ সংস্কার। তবে এই বাজেট সাধারণ মানুষের বাজেট হয়নি। কারণ বেশ কিছু জায়গায় অসংগতি আছে।