বাংলাদেশের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য ‘ফেরেশতে’ একটা উপহার

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ২৫ এপ্রিল ২০২২, ১২:৫৮

ফারসি ভাষায় ‘ফেরেশতে’ মানে কী?


মোর্তেজা অতাশজমজম : (দোভাষীর মাধ্যমে) নিষ্পাপ প্রাণ। আমাদের প্রত্যেকের ঘরেই এমন নিষ্পাপ প্রাণ রয়েছে। ছবিতে এই ফেরেশতে হয়তো কারো মা বা পরিবারের অন্য কোনো সদস্য। বাংলাদেশ-ইরান যৌথ প্রযোজনার সিনেমা হলেও এটি ইরানি সিনেমার ঢঙেই নির্মিত হচ্ছে।


শুটিং থেকে শুরু করে সব কিছুতেই থাকবে ইরানি সিনেমার প্রভাব। শুধু গল্প ও শিল্পীদের বেশির ভাগ বাংলাদেশের।


(জয়ার কাছে) ‘ফেরেশতে’ কেমন ছবি?


জয়া আহসান : সাধারণত পশ্চিমা দেশের চলচ্চিত্র উৎসবগুলোতে বাংলাদেশের দুঃখ-দুর্দশা বা হতাশার কথা তুলে ধরা হয়। এগুলো ইস্যু করে আমরা ছবি করি। অতাশজমজমও তাঁর সিনেমায় বেছে নিয়েছেন আমাদের দেশের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের গল্প। তবে ‘ফেরেশতে’ কোনোভাবেই হতাশা কিংবা দুঃখ-দুর্দশার সিনেমা নয়। তিনি কোনো ইস্যুভিত্তিক সিনেমা বানাচ্ছেন না। এটাই ছবিটির সবচেয়ে শক্তিশালী দিক বলে মনে হয়েছে। আমরা কিছু কাজ করি জীবনের জন্য, কখনো শিল্পের জন্য। আমি মনে করি, ‘ফেরেশতে’ আমার ক্যারিয়ারে বিশেষ ছবি হয়ে থাকবে। আমার প্রফাইলে কিছু একটা যোগ করবে।


এই ছবিতে যুক্ত হলেন কিভাবে?


জয়া : প্রস্তাব পাই মুমিত আল রশীদের মাধ্যমে। পরে নির্মাতার সঙ্গে কথা হয়, গল্প সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে সিনেমাটি করতে সম্মত হই।


‘ফেরেশতে’ আগে কোথায় মুক্তি পাবে?


জমজম : প্রথমে বিভিন্ন দেশের চলচ্চিত্র উৎসবে দেখানো হবে। বিশেষ করে ইরানের ‘ফজর আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে’ দেখানোই আমার প্রধান টার্গেট। এরপর দুই দেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি দেব।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us