সিজারে সন্তান হলে মা-শিশু দু’জনই থাকেন স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে। এছাড়া সিজারের কারণে মা-শিশু উভয়ের ওপরই পড়ে সুদূরপ্রসারী বিরূপ প্রভাব। তবুও এক শ্রেণির উচ্চবিত্তরা নরমাল ডেলিভারির ব্যথা এড়াতে বেছে নেন সিজারিয়ান অপারেশন। ঝিনাইদহের বিভিন্ন হাসপাতাল ঘুরে এমন তথ্যই জানা গেছে।
জেলা সদর হাসপাতাল থেকে প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত গাইনি বিভাগে নরমালে ১২৮৯ শিশুর জন্ম হয়েছে। একই সময়ে সিজারে জন্ম হয়েছে ৬৮৮ শিশুর। গেলো দুই বছরের তুলনায় সিজারে হার শতকরা ২০ ভাগ কম।