উল্কাগতিতে এগিয়ে চলছে তথ্যপ্রযুক্তি। ১৯৮০’র দশকে কম্পিউটার নেটওয়ার্কে টেলিফোন লাইন যুক্ত করে সূচনা হয় তথ্যপ্রযুক্তির, ধারাবাহিকতায় দ্রুতই এলো ইন্টারনেট, সামাজিকমাধ্যম এবং এভাবেই পৃথিবীর মানুষের জীবনযাপন বদলে মানুষ এখন বিকশিত হচ্ছে ভিন্নমাত্রায়। এই মুহূর্তে পৃথিবীর প্রধানতম বিষয় হচ্ছে তথ্য বা ডাটা।
দু’ ধরনের ডাটা আছে— জৈবিক ও অজৈবিক। শরীরের বাইরের ডাটা অজৈবিক, যার আদান-প্রদান এবং সংরক্ষণ অনেক পুরনো। বিগত দু’ দশক জৈবিক বা বায়োমেট্রিক ডাটা সংরক্ষণে অভূতপূর্ব কাজ হয়েছে, এবং এর আশু উন্নয়নে সম্ভবত আমূল বদলে যাচ্ছে মানুষের চেনা এবং অভ্যস্ত পৃথিবী। বায়োমেট্রিক ডাটা উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় উদ্ভাবিত হয়েছে বায়োমেট্রিক বা ই-পাসপোর্ট।