গত জানুয়ারিতে গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, ইভ্যালির পৃষ্ঠপোষকতায় ‘অপারেশন সুন্দরবন’ নামে একটি চলচ্চিত্র বানাচ্ছে র্যাব ওয়েলফেয়ার কো-অপারেটিভ সোসাইটি। সুন্দরবনকে দস্যুমুক্ত করতে র্যাবের সাফল্যগাথা ও রোমাঞ্চকর অভিযানই এই সিনেমার প্রতিপাদ্য বলে জানানো হয়। ট্র্যাজেডি হলো, সেই র্যাবই ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল এবং তার স্ত্রী ও প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে গ্রেফতার করেছে। অভিযোগ, অনলাইন ব্যবসার নামে প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাৎ।
প্রশ্ন হলো, র্যাবের মতো একটি চৌকস বাহিনী তাদের সিনেমা বানানোর জন্য এই ইভ্যালির কাছ থেকে অর্থ সহায়তা নেওয়ার আগে তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম সম্পর্কে কেন বিস্তারিত খোঁজ নিলো না? তারা কি ইভ্যালির বিপুল গ্রাহক ও বিজ্ঞাপনের বাহার দেখে বিস্তারিত খোঁজ নেওয়ার প্রয়োজন মনে করেনি?