অভিজ্ঞ ও কৌশলী কূটনীতিক আকরামুল কাদের বুঝতে পেরেছিলেন দুই কর্তৃপক্ষের মধ্যে চিঠি চালাচালি করে বজলুল হুদাকে ফেরত আনা যাবে না। করতে হবে অন্য কিছু। রাষ্ট্রদূতের প্রথম অগ্রাধিকার ছিল থাই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এই বিষয়ে যারা জড়িত তাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব তৈরি করা ও যোগাযোগ রক্ষা করা।