মৃত্যুর ঘোর থেকে জীবনের পথে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৪ এপ্রিল ২০২১, ০৮:৪২

স্কুলের শ্রেণিকক্ষে বসেই দুঃসংবাদটি পেয়েছিল সাকিব। সাভার বাসস্ট্যান্ডের পাশে রানা প্লাজা নামের বহুতল ভবনটা ধসে পড়েছে। সেটা ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল। বাড্ডা বাটপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত তখন। বয়স ৯-১০। রানা প্লাজা ভেঙে পড়েছে, এ নিয়ে শিক্ষকদের মধ্যে উদ্বেগ আর আলোচনা চলছিল। অনেকে মারা গেছেন, এমন আলাপও হচ্ছিল। হঠাৎ সাকিবের বুকের ভেতরটা ধড়াস করে উঠল। তার আম্মু আর আপুও যে কাজ করে রানা প্লাজারই একটি পোশাক কারখানায়!


রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি: এখনো আতঙ্ক কাটেনি আহত দম্পতির


জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু বেদনাবিধুর স্মৃতি, যা কখনই মুছে ফেলা যায় না। আট বছর আগের এইদিনে সাভারের রানা প্লাজা হয়ে উঠেছিলো দুঃখ-বেদনার এক শোকগাঁথা। এ প্লাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে প্রাণে উদ্ধার হয়েছিলেন গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর জিয়াউর রহমান ও মনিফা বেগম নামের এই দম্পতি। সেই ভয়াবহ দুর্ঘটনার আতঙ্ক এখনো কাটেনি এ দম্পতির।


গাইবান্ধার এক ভূমিহীন পরিবারের স্বপ্ন কেড়ে নিয়েছে রানা প্লাজা


গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার ভূমিহীন পঞ্চনন বাবুর মেয়ে স্মৃতিরাণী (২০)। নিজে জায়গা কিনে বাড়ি করবেন, এমন স্বপ্নে পাড়ি দিয়েছিলেন ঢাকার সাভার এলাকায়। কাজ নিয়েছিলেন রানা প্লাজায়। ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা ধসে প্রাণ হারিয়েছেন স্মৃতিরাণী।


রানা প্লাজা: অভিযোগ গঠনের ৫ বছরেও শুরু হয়নি সাক্ষ্যগ্রহণ


আট বছর আগে মামলা, অভিযোগ গঠনেরও প্রায় পাঁচ বছর হতে চলল; তবুও সাভারের রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় দায়ের করা হত্যা মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়নি। এর মধ্যে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরুর তারিখ পিছিয়েছে ২৫ বারের মত। ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বিচারাধীন মামলাটিতে আগামী ৫ মে আবার সাক্ষ্যগ্রহণের দিন রয়েছে।


রানা প্লাজা ধসের ৮ বছর পূর্তি, সীমিত পরিসরে আয়োজন


সাভারের রানা প্লাজা ধসের আট বছর পূর্তি উপলক্ষে নিহত শ্রমিকদের স্মরণে করোনার পরিস্থিতিতে এবার সীমিত পরিসরে কর্মসূচির আয়োজন করেছে নিহত শ্রমিকদের পরিবার, আহত শ্রমিক ও শ্রমিক সংগঠনগুলো। শুক্রবার (২৩ এপ্রিল) সন্ধ্যায় মোমবাতি প্রজ্বলনের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে এ কর্মসূচি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us