চৈত্রের শুরুতেই নাটোরের বাজারে উঠেছে গ্রীষ্মকালীন ফল তরমুজ। তবে শুরুর আকাশচুম্বী দাম অর্ধেকে নেমে এসেছে মাত্র দুই সপ্তাহের ব্যবধানে। করোনা সংক্রমণ হঠাৎ বেড়ে যাওয়ায় কমেছে তরমুজের কেনাবেচা। তাই এবার বড় ধরনের লোকসানের আশঙ্কা করছেন তরমুজ চাষি ও ব্যবসায়ীরা। তাদের উদ্বেগ, করোনা পরিস্থিতির অবনতি হলে ক্রেতার অভাবে ক্ষেতেই পচবে তরমুজ।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর সূত্র জানা যায়, চলতি বছর জেলার সাতটি উপজেলায় ৫৯৯ হেক্টর জমিতে তরমুজের চাষ হয়েছে। এর মধ্যে চলনবিল অধ্যুষিত গুরুদাসপুর, সিংড়া ও সদর উপজেলায় আবাদ বেশি হয়েছে। জেলায় এবার তরমুজ উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ৪০ মেট্রিক টন। শিলাবৃষ্টি না হলে তরমুজের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।