ভেজাল মদ তৈরির পর সেবনকারী ক্রেতার বাসায়ও পৌঁছে দিচ্ছেন কারবারিরা। রেস্টুরেন্ট, বার ও ক্লাব সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মাধ্যমে কারবারিরা ক্রেতাদের খুঁজে বের করেন। মোবাইল ফোনে ‘স্যার বিদেশি লাগবে’ বলে বিক্রির প্রস্তাব দেন। সবুজ সংকেত মিললেই মোটরসাইকেল বা গাড়িতে চেপে বোতল নিয়ে হাজির হন বাসার দরজায়।
ভেজাল মদের এই ক্রেতার তালিকায় চিকিৎসক, আইনজীবী, ব্যবসায়ী, অভিনেতাসহ শিক্ষিত প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিরাও আছেন। প্রশাসনের নজরদারি না থাকার সুযোগে প্রতারকচক্র সহজে মদ পাইয়ে দেওয়ার নামে তাঁদের মৃত্যুর ঝুঁকিতে ফেলছে। সম্প্রতি রাজধানীতে ভেজাল মদপানে কয়েকজনের মৃত্যুর ঘটনার তদন্তে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে।