সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ হত্যার পর কক্সবাজার এলাকা কেন্দ্রিক নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এ সময়কালে মিয়ানমারে উৎপাদিত ইয়াবা সীমান্ত পার হয়ে আসলেও তা আর দেশে ঢুকতে পারছে না—এমনটাই দাবি র্যাব ও বিজিবি সদস্যদের। মন্দা ব্যবসা চাঙা করতে পরপর একাধিক বড় চালান ঢোকানোর চেষ্টা করেছে মাদক কারবারিরা। কিন্তু র্যাব আর বিজিবির অভিযানের মুখে সে চালান কক্সবাজারের সীমানা পার হতে পারেনি।
র্যাবের গোয়েন্দা সূত্র বলছে, প্রায় ১০০ কোটি টাকা মূল্যের চারটি চালান আটকে যাবার পর বিপাকে পড়েন দুই দেশের মাদক কারবারিরা। বাজার চাঙা রাখতে এই চালানগুলো বাকিতে বিক্রি করেছিল মিয়ানমারের কারবারিরা। কিন্তু এত টাকার ইয়াবা চালান ধরা খাওয়ার পর বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে তারা।