সাধারণত চল্লিশ বছরের বেশি বয়সী ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে এটি বেশি দেখা যায়। তা ছাড়া হৃদ্রোগ, হাইপোথাইরোডিজম, স্ট্রোক, ভারী কাজ করা, কাঁধের আঘাত—এসব কারণে ঝুঁকি আরও বেড়ে যেতে পারে। কাঁধের জয়েন্টের ক্যাপসুলে প্রদাহের কারণে তা স্ফীত বা শুকিয়ে যায়।
ফলে নড়াচড়া কমে যায় এবং আশপাশের মাংসপেশি শক্ত হয়ে যায়। চুল আঁচড়াতে, জামাকাপড় পরতে, দৈনন্দিন কাজে হাত নাড়াচাড়ায় এক বা উভয় কাঁধে ব্যথা হয়।