ব্রেনটন টারান্টের অপরাধের সাজা ঘোষণা হবে। তাই সকালেই আদালতের আশপাশে জড়ো হন স্বজন হারানো ব্যক্তিরা। ছিলেন সাধারণ মানুষও। চোখেমুখে তাঁদের চিন্তার ছাপ। কেউ কেউ রায় কী হবে, তা নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছিলেন। এমন সময় ঘোষণা এল, টারান্টের আমৃত্যু কারাদণ্ড হয়েছে। তখন তাঁদের চোখেমুখে ছড়িয়ে পড়ে স্বস্তির আভা। অনেকেই নৃশংসতার সেই স্মৃতি স্মরণ করতেই বাক্রুদ্ধ হয়ে পড়েন। শ্বেতাঙ্গ শ্রেষ্ঠত্ববাদী টারান্টের রায় ঘিরে গতকাল বৃহস্পতিবার নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চ হাইকোর্টে ছিল এমন পরিস্থিতি।