যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশে এসেই কোয়ারেন্টিনে ছিলেন ডা. ফেরদৌস খন্দকার। কোয়ারেন্টিন শেষ করেই তিনি প্রথমে একজন রোগীকে প্লাজমা প্রদান করেন। এরপরেই প্রথমবারের মতো সাক্ষাৎকার প্রদান করতে আসেন কালের কণ্ঠ কার্যালয়ে। সিনিয়র সাংবাদিক হায়দার আলীর উপস্থাপনায় কালের কণ্ঠের ফেসবুক পেইজের লাইভ অনুষ্ঠানে অংশ নেন ডা. ফেরদৌস খন্দকার। সেখানে নানা বিষয় নিয়ে কথা বলেন। এছাড়াও হায়দার আলীর একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের জবাব দেন তিনি। চলমান করোনা সংকটে অনেকেই মনে করছেন তিনি করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন বা হতে যাচ্ছেন।
হায়দার আলী প্রশ্ন করেন, করোনা উপসর্গ দেখা দিলে কী করতে হবে? এর জবাবে ডা. ফেরদৌস খন্দকার বিশদ আলোচনা করেন। তিনি বলেন, করোনা আক্রান্ত হলেই অনেকেই বিভিন্ন ধরনের ঔষধ খাচ্ছেন। কেউ কেউ ৮-৯ টা ঔষধ খাচ্ছেন, যা শুনছেন তাই খাচ্ছেন শুধুমাত্র আতঙ্কিত হয়ে; যার কারণে করোনার কোনো ঔষধের নাম শোনা গেলেই তা মার্কেট আউট হয়ে যাচ্ছে, ব্ল্যাক মার্কেট থেকে অধিক দামে কিনে নিচ্ছেন। তারা ভুল করছেন উল্লেখ করে ফেরদৌস খন্দকার বলেন, এভাবে ঔষধ খাওয়া ভীষণ ক্ষতিকর। করোনার উপসর্গ দেখা দিলে কী করতে হবে তার একটা পরামর্শ দিয়েছেন, বলেছেন দু-একটি প্রয়োজনীয় ঔষধের কথা। পাঠকদের সুবিধার্থে সাক্ষাৎকারের সেই অংশটি এখানে দেওয়া হলো