ত্বকের রোদে পোড়া দাগ হোক কিংবা বুক জ্বালাপোড়ার সমস্যা, অ্যালোভেরা জেল দুই ক্ষেত্রেই চমৎকার কাজ করে। শুধু কি তাই? ভিটামিন ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ অ্যালোভেরা পুষ্টিকর পানীয় হিসেবেও অতুলনীয়। জেনে নিন অ্যালোভেরা জেল কোন কোন উপায়ে কাজে লাগাতে পারেন।
- গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ একটি হজমজনিত ব্যাধি। ২০১০ সালের একটি পর্যালোচনা বলছে, খাবারের সময় ১ থেকে ৩ আউন্স অ্যালোভেরা জেল খেলে এর তীব্রতা অনেকাংশে কমে যায়। এটি হজম সংক্রান্ত অন্যান্য সমস্যাগুলোও কমিয়ে দেয়।
- ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটির ২০১৪ সালের একটি গবেষণা বলছে, ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরা জেল সবজি বা ফল গাছে প্রয়োগ করলে অনেক ধরনের ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি পায় না। ফল এবং সবজিকে তাজা থাকতে সাহায্য করতে পারে এটি এবং বিপজ্জনক রাসায়নিকের প্রয়োজনীয়তা দূর করতে পারে।
- ইথিওপিয়ান জার্নাল অব হেলথ সায়েন্সে প্রকাশিত একটি গবেষণায় গবেষকরা অ্যালোভেরার নির্যাসকে মাউথওয়াশের একটি নিরাপদ এবং কার্যকর বিকল্প হিসেবে উল্লেখ করেছেন। দাঁতের গোড়ায় রক্তপাত বা মাড়ি ফুলে গেলেও এটি উপশম দিতে পারে।