এই সময়ের ডেঙ্গু জ্বর কেন আলাদা, প্রতিরোধ ও চিকিৎসায় কী করবেন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:০৬

২০০০ সালে দেশে প্রথম বড় আকারে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। সেই সময়ে আক্রান্ত প্রায় সবারই সেটা ছিল প্রথম ডেঙ্গু জ্বর। যা প্রাইমারি ইনফেকশন বা প্রাথমিক সংক্রমণ হিসেবে পরিচিত। আক্রান্তদের মধ্যে তখন দ্রুত উচ্চ মাত্রার জ্বর, গায়ে তীব্র ব্যথা, চোখে ব্যথা, ফুসকুড়িসহ নির্দিষ্ট কিছু উপসর্গ দেখা যেত। জটিলতাও হতো কম।


বর্তমানে ডেঙ্গু রোগীর বেশির ভাগই সেকেন্ডারি রোগী, অর্থাৎ তাদের সবাই আগে এক বা একাধিকবার ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। দ্বিতীয় পর্যায়ের আক্রান্তদের উপসর্গগুলো যেমন কিছুটা ভিন্ন, তেমনি রোগের জটিলতা ও মৃত্যুঝুঁকিও বেশি।


হালকা, মাঝারি বা তীব্র জ্বর, সঙ্গে অরুচি, বমি ভাব বা বমি, বিশেষ করে পাতলা পায়খানা এ সময়ের ডেঙ্গু রোগীদের বেশি দেখা যায়।



প্রকারভেদে এখন ডেঙ্গু জ্বর তিন ধরনের হয়ে থাকে। গ্রুপ–এ–তে কোনো জটিলতা থাকে না। গ্রুপ–বি রোগীদের ‘ওয়ার্নিং সাইন’ অর্থাৎ বিপৎসংকেত থাকতে পারে অথবা এদের আগে থেকেই হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস, কিডনি বা লিভারজনিত ক্রনিক রোগ ছিল বা এরা উচ্চ স্বাস্থ্যঝুঁকিপূর্ণ, যেমন স্থূলকায়, গর্ভবতী, শিশু বা বয়স্ক রোগী। আর গ্রুপ–সি হচ্ছে তীব্র জটিল রোগী, যেমন বুকে বা পেটে পানি, সঙ্গে শ্বাসকষ্ট বা রক্তচাপ কমে যাওয়া, তীব্র রক্তক্ষরণের কারণে রক্তচাপ কমে যাওয়া অথবা নির্দিষ্ট একটা অঙ্গ বিকল, যেমন লিভার ফেইলিউর, ব্রেন এনকেফালাইটিস, কিডনি ফেইলিউর নিয়ে আসতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us