মশাবাহিত ৩ রোগে সতর্ক থাকুন

আজকের পত্রিকা প্রকাশিত: ১৩ জুলাই ২০২৪, ১৬:০৫

বিশ্বের ৫০০ মিলিয়ন সংক্রমণ এবং ১ মিলিয়ন মানুষের মৃত্যুর কারণ মশা। অথচ মশা একটি সাধারণ পতঙ্গ। ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু জ্বর, হলুদ জ্বর, চিকুনগুনিয়া এবং অন্যান্য রোগ হয় মশার কামড়ে। বর্ষায় মশার কামড়ে হওয়া তিন রোগ:


ম্যালেরিয়া
ম্যালেরিয়া হলো প্লাজমোডিয়াম পরজীবী-সৃষ্ট একটি তীব্র জ্বরের অসুখ। এই পরজীবীগুলো সংক্রমিত স্ত্রী অ্যানোফিলিস মশার কামড়ে মানুষের মধ্যে সংক্রামিত হয়। এই মশাগুলো রাত ৯টা থেকে ভোর ৫টার মধ্যে বেশি সক্রিয় থাকে। 


ডেঙ্গু
ডেঙ্গু জ্বর ‘ব্যাকবোন ফিভার’ নামে পরিচিত। এটিও স্ত্রী মশার মাধ্যমে ছড়ায়। এই মশাগুলো জিকা, হলুদ জ্বর ও চিকুনগুনিয়া ভাইরাসও ছড়াতে পারে। ডেঙ্গু জ্বরের তিনটি ধরন আছে: এ, বি ও সি। এই শ্রেণির রোগীরা স্বাভাবিক থাকে। তাদের শুধু জ্বর থাকে। অধিকাংশ ডেঙ্গু রোগী এই শ্রেণির। তাদের হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। বাড়িতে বিশ্রাম নেওয়াই যথেষ্ট। বি ক্যাটাগরির ডেঙ্গু রোগীদের হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন হতে পারে। ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর যদি পেটব্যথা, বমি, ডায়াবেটিস, স্থূলতা, জন্মগত সমস্যা, কিডনি বা লিভারের সমস্যা থাকে এবং রোগী যদি অন্তঃসত্ত্বা হন, তাহলে হাসপাতালে ভর্তি হওয়াই ভালো। সি ক্যাটাগরির ডেঙ্গু জ্বর সবচেয়ে খারাপ। এতে লিভার, কিডনি, মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। কিছু ক্ষেত্রে নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্র বা আইসিইউর প্রয়োজন হতে পারে।


চিকুনগুনিয়া
চিকুনগুনিয়া হলো চিকুনগুনিয়া ভাইরাস-সৃষ্ট সংক্রামক রোগ। এডিস অ্যালবোপিকটাস ও এডিস ইজিপ্টাই ভাইরাসের কামড়ে মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। চিকুনগুনিয়ার লক্ষণ প্রায়ই সংক্রমণের এক সপ্তাহ পরে দেখা দেয়। এ রোগ হলে হঠাৎ করে শুরু হয় এবং সঙ্গে জয়েন্টের ফোলা ও ব্যথা থাকে। জয়েন্টে ব্যথা কয়েক দিন থেকে সপ্তাহ, মাস বা এমনকি বছর পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। ডেঙ্গুর সঙ্গে তুলনা করলে চিকুনগুনিয়ায় শারীরিক ব্যথা বেশি তীব্র হয়। পেশিব্যথা, মাথাব্যথা, ক্লান্তি এবং কিছু ক্ষেত্রে শরীরে ফুসকুড়ি হতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us