নতুন শিক্ষাক্রমে একজন শিক্ষার্থীর মূল্যায়ন পদ্ধতি চূড়ান্ত করা হয়েছে, যেখানে গ্রেড পয়েন্টের বদলে পারদর্শিতা অনুযায়ী সাতটি স্কেল বা সূচকে মূল্যায়ন ফল প্রকাশ করা হবে।
নতুন কাঠামো অনুযায়ী, মূল্যায়নের ক্ষেত্রে লিখিত অংশের ‘ওয়েটেজ’ হবে ৬৫ শতাংশ এবং কার্যক্রমভিত্তিক অংশের ‘ওয়েটেজ’ হবে ৩৫ শতাংশ।
শিক্ষার্থীদের শিখনকালীন মূল্যায়ন ও পাবলিক পরীক্ষার মূল্যায়নের ফলাফল আলাদাভাবে ফলাফল পত্রে (রিপোর্ট কার্ড) লেখা থাকবে।