ঈদের দিন এক জিম্মিকে মারতে চেয়েছিল দস্যুরা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৬ মে ২০২৪, ১০:১৯

‘জাহাজে ঈদের নামাজের ধারণ করা ছবি বাইরে চলে যাওয়ায় দস্যুরা খেপে যায়। জাহাজের চিফ অফিসারের (আতিক উল্লাহ খান) ক্যামেরায় ঈদের নামাজের ছবি ধারণ করা হয়েছিল। এ জন্য দস্যুরা অ্যাকশন নিতে চেয়েছিল। বিষয়টি জানার পর দস্যুদের যে কমান্ডার ছিল, তাকে জড়িয়ে ধরে শান্ত করেছি। না হলে ওদের কড়া নির্দেশ ছিল, চিফ অফিসারকে মারার জন্য। যে ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলা হয়েছে, সেটি দস্যুরা নিয়ে গেছে। ক্যামেরা আর ফেরত দেয়নি।’


সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাতে জিম্মি দশার শেষ দিকে এমন ঘটনা প্রথম আলোর কাছে তুলে ধরেন এমভি আবদুল্লাহর মাস্টার ক্যাপ্টেন আবদুর রশিদ। গত মঙ্গলবার জাহাজটির নাবিকেরা দেশে ফেরার পর তিনি বন্দিজীবনের কিছু তথ্য তুলে ধরেন। বন্দরের আনুষ্ঠানিকতা সেরে উড়োজাহাজে ঢাকায় যাওয়ার আগে তিনি প্রথম আলোকে সময় দেন।


গত ১২ মার্চ সোমালিয়ার দস্যুরা ভারত মহাসাগর থেকে কেএসআরএম গ্রুপের জাহাজটি জিম্মি করে। প্রায় এক মাস পর মুক্তিপণের বিনিময়ে জাহাজটি ছেড়ে দেয় দস্যুরা। জাহাজটি মুক্ত হওয়ার পর সোমালিয়া থেকে আরব আমিরাতের বন্দরে পণ্য খালাস ও নতুন পণ্য বোঝাই করে সোমবার জাহাজটি বঙ্গোপসাগরের কুতুবদিয়ায় নোঙর করে। সেখান থেকে আরেকটি ছোট জাহাজে করে মঙ্গলবার বিকেলে নাবিকেরা বন্দরে ফেরেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us