দেশজুড়ে চলছে হিট অ্যালার্ট। পরিবেশের এই তাপমাত্রার প্রভাব পড়ে শিশুর শরীরে। শরীরের ভেতরের তাপমাত্রা (অন্তর্নিহিত তাপমাত্রা বা কোর টেম্পারেচার) এ সময় বাড়ে। শরীরের থার্মো রেগুলেশন বা নিজস্ব তাপনিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার মাধ্যমে এ ভারসাম্য নিয়ন্ত্রিত হয়। তবে হঠাৎ বাইরের তাপমাত্রা অনেক বেড়ে শরীরে তাপমাত্রা অতিরিক্ত বাড়লে নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা নাজুক হয়ে পড়ে।
অনিয়ন্ত্রিত অন্তর্নিহিত তাপমাত্রার কারণে আক্রান্ত শিশুর শরীরে পর্যায়ক্রমে কয়েকটি সমস্যা হয়। প্রথম সমস্যা ‘হিট ক্র্যাম্প’। এতে শরীর থেকে বেশি মাত্রায় ঘাম বেরিয়ে যায়, সঙ্গে লবণও। এ জন্য পেশিতে ব্যথা হয় বা টান টান হয়ে যায়। পরের ধাপে শিশুর যে সমস্যা দেখা দিতে পারে, তার নাম ‘হিট এক্সোসশন’। এ পর্যায়ে ব্যথার সঙ্গে যুক্ত হবে ক্লান্তি, অবসাদ। শিশু এ অবস্থায় নিস্তেজ হয়ে যেতে পারে।