গ্যাস সরবরাহে স্বল্প মেয়াদে রেশনিং করে চলতে হবে বাংলাদেশকে

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৯:৩০

দেশে বিদ্যুৎ, শিল্প, আবাসিকসহ অন্যান্য খাতে গ্যাসের দৈনিক চাহিদা প্রায় চার হাজার মিলিয়ন ঘনফুট। বিপরীতে গড়ে সরবরাহ হচ্ছে তিন হাজার মিলিয়ন ঘনফুট। গ্যাসের স্থানীয় উত্তোলন হ্রাসের প্রেক্ষাপটে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) আমদানি বাড়লেও তাতে চাহিদা পূরণ হচ্ছে না। এতে বিভিন্ন খাতে গ্যাসের সরবরাহ হচ্ছে রেশনিংয়ের মাধ্যমে। পেট্রোবাংলাসহ দেশী-বিদেশী বিভিন্ন সংস্থার পূর্বাভাস অনুযায়ী, দেশে গ্যাসের রেশনিং চালু রাখতে হবে আরো অন্তত দুই-তিন বছর।


চলতি ২০২৪ পঞ্জিকাবর্ষের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) বৈশ্বিক গ্যাস বাজারের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সম্প্রতি এক পূর্বাভাস প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি (আইইএ)। ফ্রান্সভিত্তিক আন্তঃসরকারি সংস্থাটির প্রতিবেদনে বাংলাদেশ সম্পর্কে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে ২০২৩ সালের প্রথম ১০ মাসে গ্যাসের চাহিদা কমেছে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ শতাংশ। যদিও এ সময় এলএনজি আমদানি বেড়েছে ২০ শতাংশের কাছাকাছি। তবে এ আমদানি স্থানীয় উত্তোলন হ্রাসজনিত ঘাটতি পূরণে যথেষ্ট নয়। অপর্যাপ্ত সরবরাহে বিভিন্ন খাতে গ্যাসের রেশনিং করতে হচ্ছে বাংলাদেশকে। এতে বিদ্যুৎ খাতকেও ক্রমাগত লোডশেডিং মোকাবেলা করতে হচ্ছে। 


বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, অর্থ ও অবকাঠামোর ঘাটতির কারণে এলএনজির আমদানি বাড়িয়েও এ ঘাটতি পূরণ সম্ভব নয়। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us