বিরল সুবিধায় বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ধার পেল সংকটে পড়া ৭ ব্যাংক

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০১ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:৫৩

অনিয়মের কারণে তারল্যসংকটে পড়া সাত ব্যাংককে বিরল সুবিধায় ২২ হাজার কোটি টাকা ধার দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এসব ব্যাংক যাতে বিদায়ী ২০২৩ সালের শেষ কার্যদিবসে তারল্যসংকটের প্রকৃত চিত্রের পরিবর্তে তুলনামূলক ভালো চিত্র দেখানোর সুযোগ পায়, সে জন্য তাদের এমন সুবিধা দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ‘লেন্ডার অব দ্য লাস্ট রিসোর্ট’ হিসেবে এই ধার দিয়েছে।


এই বিশেষ ব্যবস্থায় টাকা ধার পাওয়া ব্যাংকগুলো হচ্ছে ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক। বাকি দুটি হলো প্রচলিত ধারার ন্যাশনাল ব্যাংক ও পদ্মা ব্যাংক।


এর আগে ২০২২ সালেও আর্থিক হিসাব ভালো দেখাতে শরিয়াহভিত্তিক এই পাঁচ ব্যাংককে একই সুবিধায় ১৪ হাজার ৭৯০ কোটি টাকা ধার দিয়েছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তখন থেকেই ব্যাংক পাঁচটি তারল্যসংকটে ভুগছে। এই পাঁচ ব্যাংক চট্টগ্রামের এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন।


এভাবে সুবিধা দেওয়ার ঘটনা বিরল। কারণ, কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ধার নিতে হলে তাদের কাছে ব্যাংকগুলোকে বিল বা বন্ড জমা রাখতে হয়। তা না হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক টাকা ধার দিতে পারে না। কিন্তু এসব ব্যাংকের কাছে টাকা ধার নেওয়ার জন্য ব্যবহারযোগ্য বিল-বন্ড নেই। সে জন্য তারা প্রতিশ্রুতিপত্র (ডিমান্ড প্রমিজরি নোট) প্রদান করে টাকা ধার নিয়েছে তারা। এই প্রতিশ্রুতিপত্রের মাধ্যমে যেকোনো উপায়ে টাকা ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ব্যাংকগুলো।


তবে এই ঘটনাকে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক বিরল সুবিধা বলতে রাজি নন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘অন্যান্য নানা ব্যবস্থার পাশাপাশি ডিমান্ড প্রমিজরি নোটের মাধ্যমে টাকা ধার দেওয়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়মিত কাজের অংশ। ডিমান্ড প্রমিজরি নোটের মাধ্যমে ১৮০ দিন মেয়াদ পর্যন্ত টাকা ধার দেওয়া যায়। বাংলাদেশ ব্যাংক অর্ডার মেনে এই টাকা ধার দেওয়া হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us