দেশের সার্বিক অর্থনীতির নাজুক অবস্থা। করোনা মহামারির পর ইউক্রেন যুদ্ধের অভিঘাতে ব্যবসা-বাণিজ্যের গতি কমেছে। শুধু সাধারণ মানুষ নন, প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ীদেরও হিমশিম দশা। রেকর্ড মূল্যস্ফীতি ও ডলার সংকটে বেশি বিপাকে ফেলেছে ব্যবসা-বাণিজ্যে। ব্যয় সংকোচন নীতিতে চলছে সরকার। অর্থনীতির এমন কঠিন সময়েও এমপি-মন্ত্রী অনেকের আয় ও সম্পদ বেড়েছে কয়েক গুণ। সংকটময় সময়ে রাজনৈতিক নেতারা কীভাবে আরও ধনী হলেন– এই প্রশ্ন উঠেছে জনমনে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, রাজনীতি এখন অর্থনৈতিক লেনদেনে বিশেষ সুবিধা আদায়ের হাতিয়ার। হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিলেও শাস্তির কথা আইনে স্পষ্ট নেই। এরই সুযোগ নিয়েছেন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীরাও।
তাদের হলফনামা বিশ্লেষণেও উঠে এসেছে আর্থিক নানা অসংগতির চিত্র। অবশ্য মন্ত্রী-এমপিদের সম্পদের হিসাব সম্পর্কিত কোনো অভিযোগ জমা পড়লে সেটা আমলে নিয়ে অনুসন্ধানে নামবে বলে জানিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।