যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমনীতির পেছনে রাজনীতিটাই মূল উদ্দেশ্য

প্রথম আলো রাশেদ খান মেনন প্রকাশিত: ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৭:৫৮

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শ্রমিক অধিকার স্মারক বা নীতির অন্যতম লক্ষ্যবস্তু হতে পারে বাংলাদেশ। রাজনৈতিক বিবেচনায় এ নীতি নিয়ে শঙ্কিত হওয়ার অনেক কারণ রয়েছে। নতুন নীতিতে শ্রম অধিকারের বিষয়ে যা বলা হয়েছে, তার পেছনে রাজনীতি রয়েছে এবং যুক্তরাষ্ট্র নানাভাবে এই রাজনৈতিক অভিপ্রায়কে ব্যবহার করতে পারে।


যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের দূতাবাসের পক্ষ থেকে এ শঙ্কার কথা সরকারকে জানানো হয়েছে। ২০ নভেম্বর এ বিষয়ে ঢাকায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিবকে চিঠি পাঠিয়েছেন বাংলাদেশ দূতাবাসের মিনিস্টার (বাণিজ্য) সেলিম রেজা। চিঠিতে বলা হয়, কেউ শ্রম অধিকার লঙ্ঘন করলে নতুন নীতিটি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি রাষ্ট্রের ওপরও আরোপ করা হতে পারে। (প্রথম আলো, ৩০ নভেম্বর ২০২৩)


যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশ দূতাবাস যে শঙ্কার কথা ব্যক্ত করেছে, তা বেশ কয়েক দিন আগে জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশনের প্রয়াত সাধারণ সম্পাদক কমরেড শফিউদ্দিনের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকীর স্মরণসভায় একই শঙ্কার কথা প্রকাশ করা হয়েছিল। বস্তুত খোদ যুক্তরাষ্ট্রই আইএলওর কোর কনভেনশনের মূল দুটি বিষয়, অর্থাৎ সংগঠিত হওয়ার অধিকার ও দর-কষাকষির অধিকার যথাক্রমে ৮৭ ও ৯৮ আজ পর্যন্ত স্বাক্ষর করেনি।


এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র আইএলওর ১০৫ বাধ্যতামূলক শ্রমের অবসান ও ১৭২ সর্বাপেক্ষা নিকৃষ্ট শিশুশ্রমের অবসান-সম্পর্কিত দুটি কোর কনভেনশন স্বাক্ষর করলেও সে দেশে বাধ্যতামূলক শ্রম ও শিশুশ্রমের দৃষ্টান্তও রয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us