নির্বাচনে বিদেশি থাবা!

ঢাকা পোষ্ট প্রভাষ আমিন প্রকাশিত: ৩০ নভেম্বর ২০২৩, ১২:২৮

পিটার হাস বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত। কিন্তু তিনি নিছক দূতিয়ালিতেই নিজের দায়িত্ব সীমাবদ্ধ রাখেননি। পিটার হাস এখন বাংলাদেশের রাজনীতির সবচেয়ে আলোচিত চরিত্র। কূটনীতির সীমা ছাড়িয়ে তিনি প্রায়শই নাক গলান বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে। বলা ভালো কূটনীতির চেয়ে রাজনীতিতেই তার আগ্রহ বেশি।


যুক্তরাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবে সবসময় বলেন, বাংলাদেশে কোনো দলের পক্ষে-বিপক্ষে তাদের অবস্থান নেই। তারা শুধু একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চান। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনী প্রক্রিয়া শান্তিপূর্ণ রাখতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন ভিসা নীতিও ঘোষণা করেছে। যারাই নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন সৃষ্টি করবে, তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পাবেন না।


এই নীতি সরকারি দল, বিরোধী দল সবার জন্য প্রযোজ্য। কিন্তু রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের প্রতিটি পদক্ষেপই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে যায়। তার পদক্ষেপ উজ্জীবিত করে বিএনপি নেতাকর্মীদের।


রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেছেন, বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বলে যুক্তরাষ্ট্র এখানের রাজনীতিকে প্রভাবিত করতে চায়। এমনকি মার্কিন রাষ্ট্রদূত সরকারের বিপক্ষে রাজনৈতিক ক্যাম্পেইন পরিকল্পনাতে অংশ নিয়েছিল বলে অভিযোগ করে রাশিয়া। যদিও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে, তবে বাস্তবতা হলো পিটার হাসের সব তৎপরতাই বিএনপির পক্ষে যায়।


বিএনপি নেতারা প্রকাশ্যে পিটার হাসকে অবতার বলে সম্বোধন করেন। তার এই অতি তৎপরতার কারণে মিডিয়া এবং সোশ্যাল মিডিয়ারও নজর থাকে তার ওপর। কদিন আগে হঠাৎ চাউর হলো তিনি নয়াদিল্লি গেছেন। পরে দেখা গেল খবরটি ভুয়া।


এরপর জানা গেল, তিনি ওয়াশিংটন ফিরে যাচ্ছেন। ওয়াশিংটন না গেলেও ১৬ নভেম্বর শ্রীলঙ্কায় যান তিনি। আনুষ্ঠানিকভাবে জানা গেছে, তিনি ছুটি কাটাতে গেছেন। কিন্তু তার এই ছুটি নিয়েও বাংলাদেশের রাজনীতিতে গুজব ডালপালা মেলে। তিনি কবে ফিরবেন, শ্রীলঙ্কা থেকে কোথায় যাবেন, সেইখানে কার কার সাথে বৈঠক করবেন ইত্যাদি নানান গুজব।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us