দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ৩০০টি নির্বাচনি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটিগুলো নির্বাচনি অপরাধ, নির্বাচনি আচরণ বিধি, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি বা পরিচালনায় বাধাগ্রস্ত বা ব্যাহত করে এমন ‘নির্বাচন-পূর্ব অনিয়ম’ সংক্রান্ত বিষয় অনুসন্ধান করে নির্বাচন কমিশনের কাছে প্রতিবেদন দাখিল করবে।
গত ২৩ নভেম্বর সিনিয়র সহকারী সচিব (আইন-১) সাবিনা ইয়াসমীন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
ইসি জানায়, সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে আইন ও বিচার বিভাগ, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পরামর্শক্রমে এ কমিটিগুলো গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে থাকছেন বিভিন্ন পর্যায়ে আইন কর্মকর্তারা।"
প্রজ্ঞাপনে কমিটির সদস্যদের নাম উল্লেখ করা হয়। সেখানে বলা হয়, অত্র প্রজ্ঞাপন জারির তারিখ হতে নির্বাচনের ফলাফল সরকারি গেজেটে প্রকাশের সময় পর্যন্ত নির্বাচনি অনুসন্ধান কমিটির কর্মকর্তারা সংশ্লিষ্ট নির্বাচনি এলাকায় উপস্থিত থেকে সার্বক্ষণিক নির্বাচনি দায়িত্ব পালন করবেন।
আরো বলা হয়, নির্বাচনি অনুসন্ধান কমিটি দায়িত্ব পালনকালে উপরিউক্ত নির্বাচন-পূর্ব অনিয়ম সংঘটিত হলে তা অনুসন্ধান করে প্রতিবেদন আকারে পাঠাবে।