গ্যাস চুরির দায় ভাগাভাগি

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২১ নভেম্বর ২০২৩, ০৯:০৮

গ্যাসক্ষেত্র থেকে নিয়ে বিতরণ কোম্পানির কাছে গ্যাস সরবরাহ করা হয় সঞ্চালন লাইনে। এরপর বিতরণ লাইনের মাধ্যমে তা গ্রাহকের কাছে পৌঁছায় ছয়টি বিতরণ কোম্পানি। অবৈধ সংযোগ দিয়ে গ্যাস চুরির অভিযোগ আছে এসব কোম্পানির বিরুদ্ধে। এসব গ্যাস কারিগরি ক্ষতির (সিস্টেম লস) নামে অপচয় ধরে চালিয়ে দেওয়া হয়। এ ক্ষতির পরিমাণ বাড়ছে। এখন এর কিছুটা ভাগ করে চাপানো হয়েছে সঞ্চালন লাইনে।


জ্বালানিবিশেষজ্ঞরা বলছেন, পাইপলাইন থেকে গ্যাস বের হয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। তবে পাইপলাইনে নানা কারণে ছিদ্র তৈরি হতে পারে। আন্তর্জাতিক মান অনুসারে বিতরণ লাইনে সর্বোচ্চ শূন্য দশমিক ২০ থেকে শূন্য দশমিক ৩০ শতাংশ গ্যাস অপচয় হতে পারে। আর উচ্চ চাপের সঞ্চালন লাইন থেকে গ্যাস অপচয়ের কোনো সুযোগ নেই।


গ্যাস সঞ্চালনের একমাত্র রাষ্ট্রীয় সংস্থা গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানি লিমিটেড (জিটিসিএল)। গত জানুয়ারি থেকে তাদের ওপর যে কারিগরি ক্ষতির দায় চাপানো হয়েছে, তা তাদের মোট সরবরাহের ৩ শতাংশ। এ গ্যাসের দাম পরিশোধ করার জন্য দফায় দফায় তাদের চিঠি দিচ্ছে বাংলাদেশ তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ করপোরেশন (পেট্রোবাংলা)। তারা অপারগতা প্রকাশ করে এটি প্রত্যাহারের আবেদনও করেছে। অবশ্য তাতে রাজি হচ্ছে না পেট্রোবাংলা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us