সর্পিল অর্থনৈতিক সংকটে উত্তপ্ত গার্মেন্ট খাত

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ০১ নভেম্বর ২০২৩, ০৯:০৩

রিজার্ভের পতন। গত দুই বছরে টাকার অবমূল্যায়ন হয়েছে ২৯ শতাংশ। অন্যদিকে গত অর্থবছরে সরকারের রাজস্ব আয় হয়েছে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় ১ লাখ কোটি টাকা কম। সরকারের ব্যয় নির্বাহের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংককে টাকা ছাপিয়ে জোগান দিতে হয়েছে। ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে সব পণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। সর্পিল এ অর্থনৈতিক সংকটে (স্পাইরাল ইকোনমিক ক্রাইসিস) সাধারণ মানুষের জীবনে নাভিশ্বাস। বাজারের অব্যবস্থাপনা ও মধ্যস্বত্বভোগীদের দুর্বৃত্তায়নে চাল, ডিম, আলুসহ সবকিছুই শ্রমিকের ক্রয়ক্ষমতার ওপরে বিপুল চাপ তৈরি করেছে। ক্রমেই বিভিন্ন খাতে ছড়িয়ে পড়েছে শ্রম অসন্তোষ।


দেশের সর্ববৃহৎ শিল্প গার্মেন্ট খাতে সর্বশেষ মজুরি নির্ধারণ হয় ২০১৮ সালে। ওই সময় খাতটির শ্রমিকদের সর্বনিম্ন মজুরি নির্ধারণ করা হয় ৮ হাজার টাকা। তৎকালীন ৮৩ টাকা ৯০ পয়সা বিনিময় হার হিসাব করে সে সময়কার মাসিক নিম্নতম মজুরির পরিমাণ দাঁড়ায় ৯৫ দশমিক ৩৫ ডলারে। মজুরি কাঠামো পুনর্নির্ধারণে চলতি বছর গঠিত বোর্ডের সর্বশেষ চতুর্থ সভায় মালিক পক্ষের প্রস্তাব ছিল ১০ হাজার ৪০০ টাকা। এ প্রস্তাব ও ডলারের বর্তমান বিনিময় হার (১১০ টাকা ৫০ পয়সা) অনুযায়ী শ্রমিকের মাসিক মজুরির পরিমাণ হয় ৯৪ দশমিক ১১ ডলার। একই বিনিময় হারে শ্রমিক পক্ষের প্রস্তাবিত মজুরির পরিমাণ (২০ হাজার ৩৯৩ টাকা) দাঁড়ায় ১৮৪ দশমিক ৫৫ ডলারে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us