মানুষ কি রাজপথে শক্তির মহড়া দেখতে চায়

আজকের পত্রিকা মোনায়েম সরকার প্রকাশিত: ২০ অক্টোবর ২০২৩, ১৩:১০

বাজারে খবরের চেয়ে গুজব বেশি। রাজনৈতিক নেতাদের মুখে সমঝোতা নয়, সংঘাতের সুর। গণমাধ্যমে যেসব খবর ছাপা হয়, তাতে মানুষের আস্থা কম। মানুষ নানা কানকথা শুনছে আর উদ্বিগ্ন হয়ে একজন আরেকজনের কাছে জানতে চাইছে, কী হতে চলেছে দেশে? নির্বাচন কি ঠিক সময়ে হবে? নাকি রাজপথেই ফয়সালা? বিএনপির সভা-সমাবেশে উপস্থিতি বাড়ছে, কিন্তু সেটা এমন নয়, যা দেখে সরকারের ভীত হওয়ার অবস্থা হয়েছে।


বিএনপি হুমকি দিচ্ছে সরকার পতনের। সরকারও পাল্টা হুমকি দিয়ে মাঠ দখলে রাখার কৌশল নিয়েছে। ১৮ অক্টোবর বিএনপির একটি ডেডলাইন ছিল। ওই দিন ঢাকায় একটি বড় শোডাউন করে ২৮ অক্টোবর ঢাকায় মহাসমাবেশ ডেকেছে দলটি। পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিতে পূজার ছুটি পর্যন্ত সময় দিয়েছে সরকারকে। বলা হয়েছে, পতন না হওয়া পর্যন্ত থেমে থাকবে না কর্মসূচি। আর আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে পাল্টা বলা হয়েছে, বিএনপিকে দাঁড়াতেই দেওয়া হবে না। অবরোধের ডাক দিলে তাদের পাল্টা অবরোধ করা হবে। বিএনপির দাবি মেনে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করবেন না, শেখ হাসিনাই নির্বাচনকালীন সরকারের প্রধানমন্ত্রী—এটাই বিএনপির উদ্দেশে আওয়ামী লীগের শেষ বার্তা।


দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তিন মাসেরও কম সময় বাকি। এই সময়ে দেশ নির্বাচনী আবহে মেতে ওঠার কথা থাকলেও পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ভোটের প্রস্তুতি নিলেও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে রাজপথের আন্দোলনে ব্যস্ত বিএনপি। এই অবস্থায় আন্তর্জাতিক মহল ও দেশীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা সংলাপের ওপর গুরুত্বারোপ করলেও সেদিকে নেতাদের আগ্রহ কম। সংলাপের বিষয়টি একেবারে নাকচ করা না হলেও যেভাবে কথা বলা হচ্ছে, তাতে মনে হয় ওটায় কাজ হবে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us