অর্থ ব্যবস্থাকে মনে করা হতো চাহিদা পূরণের হাতিয়ার, এটাই মুখ্য ছিল না। খাদ্য ও আবাসন থেকে পারিবারিক ছুটি কাটানো পর্যন্ত দৈনন্দিন জীবনের প্রত্যেকটি কাজ আর্থিক পরিশোধের মাধ্যমে আমরা একভাবে না একভাবে শেষ করি। যদি আমাদের হাতে নগদ টাকা না থাকে, আমরা ঋণ নিই।
কোম্পানিগুলোও তাই করে। হয় ব্যাংক থেকে ঋণ নেয় অথবা তারা শেয়ারবাজার থেকে পুঁজি সংগ্রহ করে। এটা নেয় বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে। যারা ভবিষ্যতে লাভের আশায় বিনিয়োগ করে। এভাবে পুঁজি গ্রহণকারী ও অর্থদাতা উভয়কে একসঙ্গে করে পুঁজিবাজার অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে৷
ফাইন্যান্স এখন আর শুধু মধ্যস্থতাকারী নয়। যা সঞ্চয়কারী থেকে ঋণগ্রহীতাদের হাতে টাকা সরবরাহ করে। এর কার্যকারিতা আর এমন লোকদের মধ্যে টাকা দেয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, যারা ভবিষ্যতে সুদাসলে টাকা ফেরত দেয়ার অঙ্গীকার করবে। বিপরীতে, ফাইন্যান্স এখন চালকের আসনে। এটা সরকারসহ অন্যদের জন্য এজেন্ডা নির্ধারণ করছে।