শিশুকে এনসেফালাইটিস থেকে বাঁচাতে যা করবেন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০১ অক্টোবর ২০২৩, ১২:৩৭

এনসেফালাইটিস হলো মস্তিষ্কের প্রদাহ। এই রোগ তীব্র হলে আক্রান্ত শিশুর মৃত্যুঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়। অনেক সময় তাৎক্ষণিক মৃত্যু রোধ করা গেলেও আক্রান্ত শিশুর পরবর্তী জটিলতায় অন্ধত্ব, বধিরতা, বুদ্ধিপ্রতিবন্ধিতা, শরীরের কোনো অঙ্গ-উপাঙ্গ স্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া, পক্ষাঘাতগ্রস্ত হওয়া—এমন নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে।


তবে এসব ক্ষতির পরিমাণ একেকজনের বেলায় একেক ধরনের। জীবাণুর ক্ষতিসাধন ক্ষমতার ওপর নির্ভরশীল। যেমন হারপিস সিমপ্লেক্স এনসেফালাইটিসের বিধ্বংসী ক্ষমতা এনটেরো ভাইরাসের তুলনায় যথেষ্ট বেশি।


কারণ কী 
এনসেফালাইটিস হয় মূলত ভাইরাস জীবাণুর আক্রমণে। এনটেরো ও আরবো—এই দুই গ্রুপের ভাইরাসই বেশি। তবে হারপেস ভাইরাস, কখনো নন-ভাইরাল জীবাণু এনকেফেলাইটিসের কারণ হতে পারে।
বাদুড় বা পশুপাখির খাওয়া খেজুরের কাঁচা রস, ফলমূল শিশুদের খাওয়ানো হলে তাদের নিপাহ ভাইরাসজনিত জীবনসংহারক এনসেফালাইটিস হওয়ার ঝুঁকি থাকে। ‘জাপানিজ এনফেফালাইটিস’ ভাইরাসেও মারাত্মক ধরনের এনসেফালাইটিসের প্রকোপ শিশু বয়সে দেখা যায়।
হাঁচি-কাশির মাধ্যমে বা নিকটজনের সংস্পর্শে কিছু ভাইরাসজনিত অসুখ সুস্থ শিশুকে সংক্রমিত করে। এদের কিছু কিছু খুব ছোঁয়াচে—যেমন হাম, মাম্পস, এনটেরো, রুবেলা, ইনফ্লুয়েঞ্জা, পেরা-ইনফ্লুয়েঞ্জা, পক্স ও পারভো ভাইরাসজনিত সংক্রমণ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us