You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ভুল পদক্ষেপ আমেরিকা অনেক পরে বুঝতে পারে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে দেশের রাজনীতি অনেকটাই কূটনৈতিক পরিম-লে আবর্তিত হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে বন্ধুরাষ্ট্র ও উন্নয়ন অংশীদার বিভিন্ন দেশ ও সংস্থার নানামুখী কর্মকান্ড ও তার প্রভাব নিয়ে দেশ রূপান্তরের সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সম্পাদকীয় বিভাগের সাঈদ জুবেরী

দেশ রূপান্তর : ভোটের আগে বিদেশি কূটনীতিকদের তৎপরতা বাংলাদেশে নতুন নয়। এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনপূর্ব রাজনীতিতে বিদেশিদের বিভিন্ন তৎপরতা নিয়ে তুমুল আলোচনা চলছে। পরিস্থিতি নিয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?

ইমতিয়াজ আহমেদ : এটা তো নতুন না। আগেও হয়েছে, এবারও হচ্ছে। কিন্তু একটা জিনিস হলো যে মিডিয়ার সংখ্যা যেহেতু অনেক বেড়েছে, তারপর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রসার ঘটেছে বলে এখন আলোচনা অনেক বেশি হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে। কিন্তু আমি মনে করি এটা নতুন না, এটা কমবেশি আগেও হয়েছে। এখন প্রশ্ন হলো এই ধরনের তৎপরতা বাংলাদেশের গণতন্ত্রে কতটা ভূমিকা রাখতে পারবে। আমাদের বড় বড় যেসব পরিবর্তন হয়েছে, এখন পর্যন্ত যতটুকুই গণতন্ত্র আছে সেসব জনগণের মাধ্যমেই এসেছে, জনগণের স্যাক্রিফাইসের মাধ্যমেই অর্জিত হয়েছে। মনে রাখতে হবে সেটা ৭১ থেকে শুরু করে বড় ধরনের ত্যাগের মাধ্যমে কিন্তু এ দেশের মানুষ গণতন্ত্রের চর্চা করে আসছে। এখানকার জনগণ যেভাবে গণতন্ত্রকে বুঝেছে, তারা সেভাবেই সেটা অর্জন করেছে। এখানে বাইরের শক্তি বিশেষ করে কূটনীতিকদের তৎপরতায় বাংলাদেশের গণতন্ত্র ঠিক হয়েছে তার নজির পাওয়া যায় না। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে তাহলে বিদেশিরা এখন এসব কেন করছে। অনেক দেশই তো আছে যেখানে সেই ধরনের গণতন্ত্র নেই। কিন্তু তাদের সঙ্গে তো যারা এদেশে তৎপরতা দেখাচ্ছে তারা ভালো সম্পর্ক রাখছে। বোঝাই যাচ্ছে যে, এখানে অন্য কারণ থাকতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন